ডিজিটাল মার্কেটিং কি? কিভাবে করবেন ডিজিটাল মার্কেটিং 2024

ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত হচ্ছে মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মানুষের কাছে সঠিক পন্যের প্রচারনা করা। এখন অধিকাংশ মানুষ ঘরে বসেই অনলাইন প্লাটফর্মে পন্য কেনাকাটা করে থাকে। তাই অনলাইন ব্যবসা অনেক গুনে বেড়ে গিয়েছে। সাথে সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপারদেরও উপার্জন বেড়ে গিয়েছে। 

কারণ ডিজিটাল-মার্কেটিং এক্সপার্টরা অনলাইন ব্যবসায়ীদের পণ্যগুলোকে বা সার্ভিসগুলোকে মার্কেটিং করে দেয়। আর এ থেকে বেশি মোটা অংকের টাকা উপার্জন করা যায়। আপনি যদি ডিজিটাল-মার্কেটিং শিখতে চান তবে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। এখানে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে ডিজিটাল-মার্কেটিং করার সবচেয়ে কার্যকরী কৌশল গুলো। তাই আর দেরি না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

বর্তমান যুগ জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি নির্ভরশীল যুগ। এই যুগের প্রতিটি কাজের মধ্যে রয়েছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। এই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত আমাদের দেশ উন্নতি লাভ করছে। ঠিক তেমনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমেও আমাদের দেশ দিন দিন উন্নত হচ্ছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত হচ্ছে মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মানুষের কাছে সঠিক পণ্য পৌঁছে দেওয়ার একটি পন্থা। মার্কেটিং এর মূল কাজ হচ্ছে বিভিন্ন প্রচারণার মাধ্যমে মানুষের নিকট সঠিক পণ্য পৌঁছে দেওয়া। বর্তমান যুগে আমরা ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে ঘরে বসেই বিশ্বের সকল খবরাখবর রাখতে পারছি, এমনকি দেশের বাইরেও বিভিন্ন মানুষের সাথে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তাদেরকে দেখতে পাচ্ছি। 

বর্তমানে মানুষ বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে থাকে অনলাইনে। এই সময় ব্যয় করার স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে করনাকালীন সময়ে অনেক গুণ। আর এই ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে যে ব্যবসায়িক মাধ্যম গড়ে উঠেছে তাকে মূলত বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং।

আরো সহজ ভাষায় বলতে গেলে, আমরা সকলেই প্রতিনিয়ত ফেসবুক, ইউটিউব, গুগল ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম ব্যবহার করে থাকি। এই সকল সাইটগুলো আমার আপনার মত আরো লক্ষ লক্ষ মানুষ ব্যবহার করে থাকেন। এই সাইটগুলোতে অনেক মানুষ থাকার কারণে যদি আপনি আপনার পণ্য এই সাইটগুলোতে প্রচারণা করতে পারেন তাহলে সহজেই অনেক কাস্টমার পেয়ে যাবেন। আর এই মানুষগুলোর কাছে আপনার পণ্যের প্রচারণার মাধ্যমকেই আমরা ডিজিটাল-মার্কেটিং বলে থাকি।

ডিজিটাল মার্কেটিংকত প্রকার?

আপনি যদি ডিজিটাল-মার্কেটিং করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম যেটি প্রয়োজন হবে সেটি হচ্ছে নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগসহ একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করার বেসিক জ্ঞান। এই সকল বেসিক জ্ঞানের পাশাপাশি কম্পিউটারের বিভিন্ন ছবি, ভিডিও এডিট করা এবং লেখালেখি করা ইত্যাদি সাধারণ জ্ঞান থাকতে হবে। এই বেসিক জ্ঞান অর্জন করার পর আপনি যে বিষয়ে এক্সপার্ট হতে চান সেই বিষয় সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকতে হবে। ধরা যাক আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করতে চান। আপনি যদি ফেসবুক মার্কেটিং করতে চান তাহলে ফেসবুক সম্পর্কে আপনার সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।

বর্তমানে ব্যবহৃত বিভিন্ন ডিজিটাল প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে কোন ব্যবসার পণ্য অথবা সেবা বিক্রয় করার জন্য যে সকল পদ্ধতি অবলম্বন করা হয় সেগুলোই মূলত ডিজিটাল-মার্কেটিং। মার্কেটিং এর জন্য কয়েকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো:

  • এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং ( Google, Bing search ads)
  • এসইএম বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • এসএমএম বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ই-মেইল মার্কেটিং
  • কনটেন্ট মার্কেটিং
  • টেলিভিশন মার্কেটিং
  • মোবাইল মার্কেটিং ইত্যাদি
  • কন্টেন্ট মার্কেটিং
  • ই-কমার্স প্রোডাক্ট মার্কেটিং বা এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • সিপিএ মার্কেটিং

উপরে উল্লেখিত মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে আপনারা ব্যবসায়ের কিংবা ক্লায়েন্টের ব্যবসায়ীর ডিজিটাল-মার্কেটিং করে আপনার ব্যবসার পরিধি এবং বিক্রয় অনেক গুণ বৃদ্ধি করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন ধরনের সেক্টর রয়েছে। এই সেক্টর গুলোর মধ্য থেকে যে কোন একটি বেছে নিয়ে সেটি যদি আপনি ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে সহজেই আপনি ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধি করতে পারবেন।

যেমন আপনি যদি একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনার বিভিন্ন পণ্য অথবা সেবা বিক্রয় করা শুরু করেন তাহলে শুরুর দিকে আপনি তেমন ভিউয়ার্স পাবেন না অর্থাৎ গ্রাহক পারেন না। এজন্য আপনার তৈরিকৃত ওয়েবসাইটটি এসইও করতে হবে। তবেই গুগল সহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন থেকে বিভিন্ন মানুষ আসবে আপনার পণ্য অথবা সেবা কেনার জন্য। এই পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি ডিজিটাল-মার্কেটিং করে আপনার ব্যবসার বৃদ্ধি ঘটাতে পারেন।

এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং যেমন: সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, কন্টেন মার্কেটিং, টেলিভিশন মার্কেটিং ইত্যাদি প্লাটফর্ম ব্যবহার করেও আপনি অনেক দ্রুত কাস্টমার বৃদ্ধি করতে পারবেন এবং অধিক মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়

ডিজিটাল-মার্কেটিং শিখার দুটি উপায় রয়েছে। এর মধ্যে প্রথম উপায়টি হচ্ছে নিজে থেকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং ইউটিউবে থাকা বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখে দেখে শেখা এবং বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটারদের ফলো করে শেখা। অন্য আরেকটি উপায় হচ্ছে যে কোন একটি ডিজিটাল-মার্কেটিং এ কোর্স করে শেখা।

ডিজিটাল-মার্কেটিং শেখা আপনার উপর নির্ভর করে আপনি কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে মার্কেটিং শিখতে চাচ্ছেন। আপনি যদি কোন একটি কোর্স করেন তাহলে একজন ভালো মেন্টর পাবেন যিনি আপনাকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় নানা রকম সাহায্য সহযোগিতা করতে পারবেন।

এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউবে নানারকম ফ্রি টিউটোরিয়াল পাওয়া যায় যেগুলো দেখে আপনি খুব সহজেই ডিজিটাল মার্কেটিং এবং এর বেসিক শিখতে পারবেন। তারপর চাইলে যে কোন কোর্স করতে পারবেন। এতে করে এডভান্স লেভেলে সকল ধরনের কাজ আপনি সহজে জানতে এবং শিখতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

বিভিন্ন আইটি সেন্টার আছে যারা কোর্স করিয়ে থাকে। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান তবে আপনি সে সকল আইটি সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন। বাংলাদেশের সেরা কিছু আইটি সেন্টার হল e-Shikhon, SoftTech-IT Institute, Udemy, Creative It, 10 Minute School,  এ সকল ফ্রিল্যান্সিং আইটি সেন্টার আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার গড়তে সাহায্য করবে।

 আপনি এখানে অনলাইন কোর্স করতে পারেন পাশাপাশি কিছু আইটি সেন্টারে অফলাইন কোর্স ও করানো হয়। এছাড়া ইউটিউব থেকে আপনি ফ্রি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে পারেন। বিভিন্ন চ্যানেলে ডিজিটাল মার্কেটাররা ফ্রিতে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখিয়ে থাকে। দেরি না করে আজই ঘরে বসে শুরু করে দিন ডিজিটাল-মার্কেটিং কোর্স। এতে আপনি খুব দ্রুতই টাকা আয় করতে পারবেন।

কিভাবে করবেন ডিজিটাল মার্কেটিং?

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম গুলো হল সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং। বর্তমানে এই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করেই মানুষ টাকা উপার্জন করছে। আপনি যদি ভেবে থাকেন কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করবেন তাহলে আমরা আপনাকে কিছু কার্যকরী উপায় বলে দিচ্ছি। এই উপায় অনুযায়ী কাজ করলে আপনি বেশ অল্প কয়েক দিনেই টাকা উপার্জন শুরু করতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক

ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করুন

আপনি যদি কোন ব্যাপারে সম্পূর্ণভাবে না ই জানেন তাহলে কিভাবে সেই কাজটা করবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হবে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন অনলাইন কোর্স রয়েছে যেখানে আপনি ভর্তি হতে পারেন। এছাড়াও ইউটিউবে অসংখ্য ভিডিও পাওয়া যায় ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে। আপনি যদি ধৈর্য নিয়ে এই ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলো দেখেন তাহলে খুব সহজেই ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারবেন। শুধু ভিডিও দেখলেই হবেনা সাথে সাথে প্র্যাকটিসও করতে হবে।

সিনিয়রদের সাহায্য নিন

আপনার পরিচিত যদি কোন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট থাকে তার কাছে সাহায্য নিন। বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ নেওয়ার চেষ্টা করুন। কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এ ভালো করা যায় এবং সহজে টাকা আয় করা যায় তা নিয়ে জানার চেষ্টা করুন।

ওয়েবসাইট তৈরি করুন

পণ্যের ডিজিটাল প্রচারের জন্য নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন। youtube আপনি এমন অসংখ্য ভিডিও পাবেন যেখানে দেখানো হয়েছে কিভাবে ঘরে বসে সহজে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এছাড়া আপনি যেকোনো ওয়েব ডেভেলপারের সাহায্য নিয়েও ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। ওয়েবসাইটে আপনি পণ্য এবং পরিষেবা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং প্রচারের লক্ষ্য সাথে যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করবেন। এতে করে টার্গেট অডিয়েন্স খুব সহজেই আপনাকে রিচ করতে পারবে।

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন

বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো সোশ্যাল মিডিয়া। আপনি এক্ষেত্রে একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন যেমন Facebook, Instagram, YouTube আরো অন্যান্য মাধ্যম।

মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলুন

আপনি যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হয়ে যাবেন তখন আপনার উচিত মার্কেট মার্কেটপ্লেসে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য অসংখ্য মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেমন Upwork, Fiver, Freelancer। এই সকল মার্কেটপ্লেসে আপনি এই সকল মার্কেটপ্লেসে এখন খোলার পর আপনারা যদি যথেষ্ট দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি অসংখ্য কাজ পেয়ে যাবেন। বর্তমানে এ সকল মার্কেটপ্লেস থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই লাখ লাখ টাকা আয় করছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন 

বর্তমান যুগ হল আধুনিক যুগ। আর এই যুগে এমন কোন মানুষ পাওয়া যাবে না যার হাতে স্মার্টফোন নেই। আগে ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্যের মার্কেটিং করতো টিভি চ্যানেলে অ্যাডভার্টাইজ করে কিংবা পোস্টার বা বিলবোর্ড ছাপিয়ে। কিন্তু এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ডিজিটাল মার্কেটিং পদ্ধতি। সমগ্র বিশ্বে প্রায় দুই বিলিয়ন মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। 

আমরা সময় পেলেই কাজের ফাঁকে ফেসবুক স্ক্রল করতে থাকি। আর তখনই আমাদের চোখের সামনে পড়ে বিভিন্ন পণ্যের ফেসবুক লাইভ। যেটা একটা ডিজিটাল মার্কেটিং এর অংশ। আর এখন প্রায় বিশ্বের ৬০ শতাংশ মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করতে পছন্দ করে। ৮০ % মানুষই কোন পণ্য কেনার আগে ইন্টারনেটে সার্চ করে পণ্যটি কেমন তা জানার জন্য। 

এমনকি পণ্য বিক্রেতারা এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ৮৪ শতাংশ পর্যন্ত ব্যবসায় লাভের মুখ দেখছে। তাই এটা বলতেই হয় ডিজিটাল মার্কেটিং কতটা প্রয়োজন। Coca- cola, Pran, Nestle, Unilever,  দেশ-বিদেশের এই সকল বড় বড় কোম্পানি গুলো ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে তাদের ব্যবসাকে চূড়ান্ত সাফল্যে নিয়ে গিয়েছে। তাই বুঝতেই পারছেন ডিজিটাল-মার্কেটিং কতটা জরুরী। আর এই ডিজিটাল-মার্কেটিংয়ে যারা সাহায্য করে থাকে তারা হলো ডিজিটাল মার্কেটার। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটারদের চাহিদা অনেক বেশি। ডিজিটাল মার্কেটিং করে ঘরে বসেই আয় করছে লাখ লাখ টাকা।

শেষ কথা:

আজকে এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ডিজিটাল-মার্কেটিং কি? কিভাবে ডিজিটাল- মার্কেটিং করবেন ইত্যাদি নানা রকমের তথ্য আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

আপনারা চাইলে ইউটিউব এবং গুগল থেকে ফ্রি টিউটোরিয়াল দেখেও ডিজিটাল-মার্কেটিং ভালোভাবে শিখতে পারেন। আর এভাবে শেখা হয়ে গেলে বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে ডিজিটাল-মার্কেটিং করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনারা চাইলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করে একজন ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারো গড়ে তুলতে পারেন।

Read More: অনলাইনে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ উপায় 2024

1 thought on “ডিজিটাল মার্কেটিং কি? কিভাবে করবেন ডিজিটাল মার্কেটিং 2024”

  1. Pingback: How to Open Freelancing Account and Earn Money 2024 - Jene-Nin

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top